নাদিম খান নিজস্ব প্রতিবেদক:
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করে যাচ্ছে। বিপুলসংখ্যক দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে। শেখ মোঃ নজরুল ইসলাম ভোটারদের কাছে ভোট ও দোয়া চান। ভোটারদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে লিফলেট বিতরণ করেন তিনি ভোট ও প্রার্থনার পাশাপাশি ভোটারদের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।
তিনি বলেন ওয়ার্ডের প্রকৃত উন্নয়ন করতে পারবেন তাকেই দেখেশুনে নির্বাচিত করবেন ভোটাররা। সরজমিনে দেখা যায় ওয়ার্ডে চারপাশে মাদকের ছড়া ছড়ি যুব সমাজ ধ্বংসের মুখে আজ। চুরি ছিনতাই ডাকাতি সবচেয়ে বেশি ৫৭নং ওয়ার্ডে, একমাত্র মাদকের স্পট থাকাতে। সাধরণ জনগণ অতিষ্ঠ, আজ এই ধরনের অপকর্মে। তাঁদের ঘুম নেই, শান্তি নেই, চুরি ডাকাতদের ভয়ে চারদিকে সাধারণ মানুষের।
কাউন্সিলর পদপ্রার্থী শেখ মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, আমি নির্বাচনী প্রচারণা করতে গিয়ে জনগণের কাছ থেকে অনেক উৎসাহ পাচ্ছি। ভোটার ও দলের সব নেতাকর্মী আমার পক্ষে কাজ করছে। ভোটারদের এতো ভালোবাসা দেখে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেন, শেখ মোঃ নজরুল ইসলাম।
তিনি বলেন আমি নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা মাঠে নেমেছি বলে তাই আমাকে ভয় পাচ্ছে,আমার কর্মী সমর্থকদের দেখে। এবং কি আমার পোস্টারের উপরে পোস্টার লাগিয়ে। আমার নাম ডাক সাধারণ জনগণের কাছ থেকে ভুলিয়ে দেওয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে,, আমিতো কাউকে নিয়ে কখনো হিংসা করিনি। যে যার যোগ্যতার মাধ্যমে ক্ষমতাই আসবে আমি চাই। আমার কিছু প্রতি হিংসার রাজনীতি লোক আমার লোকজনকে ১৮ সালে নির্বাচনে বাঁধা দিয়েছেন,এবং এলাকা ছাড়ার হুমকি ধামকি দেন। এবার তা হবে না, কঠিন ভাবে মোকাবেলা করবো।
যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলে আমি বিপুল ভোটে জয়ী হব। আমার বেন্যার পোস্টার ছোড়ে ফেলা’র জন্য। কিছু অসাধু নেতাকর্মীর গুন্ডা বাহিনী ও কিশোর গ্যাংদের টাকা দিয়ে তাঁদের লালন পালন করছেন । আমি সবসময় মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলি দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছিলাম ও সন্ত্রাস বাহিনীর বিরুদ্ধে এখনো মাঠে আছি,, আমি শেখ মোঃ নজরুল যদি বেচে থাকি। সাধারণ মানুষের ক্ষয় ক্ষতি হতে দিবনা এই ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে। এবার মাদকের বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স করে ছারবো আবারও। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্রাট ওয়ার্ড উপহার দিবো।”ইনশাআল্লাহ” জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।