• শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন

চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আজিজুর রহমান মন্টুর উন্নয়নমুলক কর্মকান্ড।

আশরাফুল আলম মহেশপুর,ঝিনাইদহ, প্রতিনিধি / ২৪৬ বার পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে দৃষ্টান্তর নজির রেখে চলেছেন জেলা সৈনিকলীগ সদস্য ও জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সদস্য মোঃ আজিজুর রহমান মন্টু।

তার সবচেয়ে বড় অবদান আজমপুর ইউনিয়নে একটি কলেজ স্থাপন। ২০১১ সালে মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য জনাব এ্যাড. শফিকুল আজম খান চঞ্চল এর পরিকল্পনায় ও অর্থায়নে এবং আজিজুর রহমান মন্টুর সার্বিক সহযোগীতায় তিল তিল করে গড়ে উঠেছে শামছুল হুদা খান কলেজ। তিনি সেখানেই থেমে থাকেননি, কলেজটি সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য দক্ষ শিক্ষক নির্বাচন, ছাত্র সংগ্রহ সহ কলেজটি যাতে একটা পূর্নাঙ্গ কলেজ হিসাবে স্বীকৃতি পায় সেটা ছিল তার মু্ল উদ্দ্যেশ্য। আজ শামছুল হুদা খান কলেজ মহেশপুর উপজেলার শীর্ষ স্থানের কাতারে অবস্থান করছে। এছাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন স্কুল, মসজিদ মাদরাসায় তার উন্নয়নের অবদান রয়েছে। অবদান রয়েছে আজমপুর ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মানেও।
আর্ত মানবেতর সেবার আর এক নাম আজিজুর রহমান মন্টু। অসহায় ও দুস্থ্য মানুষের পাশে থেকে তাদের দুঃখ দুর্দশার কথা শোনেন এবং সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন এই ব্যক্তিটি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি তার অভিমতে বলেন- মন্টু আমার যত উপকার করেছে তা আমি কখনো ভুলবো না। আমি সব সময় তার পক্ষে থেকে কাজ করে যাবো। আল্লাহ যেন তাকে আজমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যারা এই ব্যক্তিটির অন্ধভক্ত এবং চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায়।
তার উন্নয়নমুলক কাজের জন্য ও সহযোগীতার মনোভাবের কারনে তিল তিল করে স্থান করে নিয়েছে সাধারন ভোটারদের কাছে। তরুন ভোটাররা বেশিরভাগ আজিজুর রহমান মন্টুর পক্ষে কাজ করছেন। ইতিমধ্যে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে এলাকার ভোটারদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন জেলা সৈনিকলীগ সদস্য ও জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সদস্য বিশিষ্ট সমাজসেবক জনদরদী, গরিবের বন্ধু মোঃ আজিজুর রহমান মন্টু।
তিনি মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নের বিদ্যাধরপুর গ্রামের বিশিষ্ট দলিল লেখক মরহুম খন্দকার মতিয়ার রহমানের সুযোগ্য সন্তান। ছাত্র জীবন থেকে প্রগতিশীল রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে তিনি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, হত-দরিদ্র জনগণকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে সকলের প্রাণ ছুঁয়েছেন।
এরই মধ্যে নির্বাচন নিয়ে আজমপুর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চা দোকান থেকে শুরু করে প্রতিটি অলি-গলিতে চলছে নানা আলোচনা-পর্যালোচনা। প্রতিনিয়ত চলছে চেয়ারম্যান প্রার্থীর গণসংযোগ। এলাকায় এলাকায় দৌড়ঝাঁপ। সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীর ছবিসহ ‘দোয়া প্রার্থী’ লেখা পোস্টার ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চলছে জোরেশোরে। কিন্ত বর্তমানে মাঠ দখলে আছে এবং আওয়ামী মনোনীত দলীয় প্রতিক নৌকা পাওয়া তার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি।
এলাকাবাসীরা বলেন, আজিজুর রহমান মন্টু একজন সাহসী নেতা ও প্রতিবাদী এবং পরোপকারী। তারমতো মিষ্টভাষী, সৎ ও ন্যায় পরায়ণ একজন ব্যক্তিকে আজমপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বড় প্রয়োজন।
এলাকাবাসী আরো বলেন, তিনি ইতিমধ্যে অত্যন্ত সুনাম কুড়িয়েছেন। উপজেলাব্যাপী তার সুখ্যাতি রয়েছে। আজিজুর রহমান মন্টুকে যোগ্য ও নির্লোভ একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মনে করেন।
এলাকার গরিব দুঃখি মানুষের অভিমত – আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা চেয়ারম্যান হিসাবে মোঃ আজিজুর রহমান মন্টুকে দেখতে চাই এবং ভোট দিয়ে জয়ের মালা পরাতে চাই।
তিনি বলেন, অবহেলিত এই আজমপুর ইউনিয়নবাসীকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করবো। আমি “ক্রীড়া মুখি তরুণ চায়”মাদক মুক্ত সমাজ চায়”আমি যুবকদের উন্নয়নে কাজ করতে চায় এবং এলাকায় আগামীতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, এলাকার মানুষের পাশে থাকা এবং এলাকার উন্নায়নে নিজেকে উৎসর্গ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।


আরো পড়ুন