• শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন

কুমিল্লায় ডাঃ জহিরুল হকের হত্যার বিচার চেয়ে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এসোসিয়েশন মানববন্ধন

/ ৭৬ বার পঠিত
আপডেট: শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৩

মোঃ আবদুল আউয়াল সরকার, কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি:

কুমিল্লার জনপ্রিয় শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ জহিরুল হকের হত্যার বিচার চেয়ে এবং হত্যার মাস্টার মাইন্ডকে গ্রেফতার করে ন্যায় বিচার সুনিশ্চিত করার দাবিতে
মানববন্ধন করেছেন কুমিল্লার মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা।

উক্ত মানববন্ধনে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা.জহিরুল হকের হত্যাকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্ট সন্ত্রাসীদের দ্রত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর)
কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে
মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এসোসিয়েশন কুমিল্লার আয়োজিত মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সভাপতি প্রদীপ চন্দ্র দাস, সাধারন সম্পাদক মোঃ ইকবাল হোসেন,
সিনিয়র সহ সাধারন সম্পাদক
সুভ্রত দাস গুপ্ত, সহ:সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নুরুন্নবী সোহেল,প্রচার সম্পাদক জহিরুল ইসলাম শাহিন,,মোঃ আবদুল খালেক,নাজিম উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, মোঃ শরিফুল ইসলাম, সহ সভাপতি মোঃ আবদুল আউয়াল সরকার,সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।

এছাড়া উক্ত মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন, গ্রীনভিউ আইএইচটি এন্ড ম্যাটস এর পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, আইয়ুব আলী,
ডাঃ রুপক এবং ডা.বনশ্রী,
সংগঠনের উপদেষ্টা কাজী আবদুল আউয়াল,
মোঃ আবদুল কাদের,মোঃ ওমর ফারুকসহ জেলা উপজেলাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তথেকে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে হত্যার মূল নায়ক, হত্যাকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে খোঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ণিশ্চিতের আহবান জানানো হয়।

উল্লেখ্য, কুমিল্লায় রেসকোর্স এলাকার শাপলা টাওয়ারের নিজ বাসা ও চেম্বারে জেলার জনপ্রিয় শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জহিরুল হক ও তার স্ত্রী ফারহানা আফরিন হিমিকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করা হয়। গুরতর আহত হন ডাঃ জহিরুল হক। রাখা হয় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে। অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরনের কারনে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জহিরুল হক সোমবার ভোরে মৃত্যুবরণ করেন। তার স্ত্রী চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে বাসায় আছেন। এ ঘটনায় চিকিৎসকের স্ত্রী বাদী হয়ে কোতয়ালী মডেল থানায় হত্যাকারী পাপ্পু, তার স্ত্রী, দুই ছেলে এবং ডেভেলপার ফারুক আহেম্মেদের নামে মামলা দায়ের করেন।


আরো পড়ুন