• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:০৬ অপরাহ্ন

নেশা মাদক সম্রাজ্যে ও কিশোর গ্যাংয়ের আস্তানা ত্রীমুখী থানার বাদুরা হাট।

মোঃ শামীম হাওলাদার, গলাচিপা পটুয়াখালী প্রতিনিধি / ২৫২ বার পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২০

পটুয়াখালী সদর উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়ন.বরগুনা জেলার আমতলীর আঠারোগাছিয়া ইউনিয়ন.গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের বৃহত্তম বাদুরা বাজার অবস্থান ! এই বাদুরা বাজার সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়.যাকে বলে সাপ্তাহিক বাজার. বিভিন্ন ইউনিয়নের হাজার হাজার লোকজন এই বাজারে সাপ্তাহিক বাজার করতে আসে. এই বাজারে সরকারের প্রচুর খাস জমি আছে যা এই বাজার কমিটির সভাপতি সহ কিশোর গ্যাং হাতে জিম্মি. এই বাজারে সাপ্তাহিক বাজার সহ প্রতিনিয়তো আনাগোনা কিশোর গ্যাংদের. বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন নেতাদের তৈরি এই কিশোর গ্যাং. এই কিশোর গ্যাংদের ভয়ে এলাকার কোন সামাজিক লোকজন এই বাজারে চলাফেরা করেনা ইজ্জত সম্মানের ভয় কখন কোথায় যে কোন সময় অঘটন ঘটতে পারে এখানে। অনেকেই বলে ওখানে এখন বহিরাগত ছেলেদের আড্ডা ! এই কিশোর গ্যাং সরকারি খাস জমি বাজারের সভাপতি ও কমিটির মাধ্যমে শতশতে দোকান ভিটা অবৈধভাবে তৈরি করে দিয়ে আসছে ! প্রায়াই সময় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চলে রক্তারক্তির খেলা !

এই কিশোর গ্যাং এর মাধ্যমেই উঠে উঠছে বিশাল নেশা মাদক সম্রাজো হয়ে উঠে নেশা করার আড্ডা স্হান.এই বাজারে বতর্মান সরকারের উন্নয়ন মূলক দালান কোঠা আর সেই যায়গায়ই জমজমাট নেশার আড্ডা ! বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত এই কিশোর গ্যাং.এলাকার সকল লোকজন তাদের ছেলে মেয়েদের নিয়ে আতঙ্কে সর্ব সময় চিন্তাত থাকেন এবং নিরহ লোকজন ছাত্রছাএীর আতঙ্কে দিন কাটছে.কেউ নেই এই সমস্যা দেখাল এবং প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করিতেছে !

এই বাদুরা বাজারে সরকারের খাস জমি যদি পর্যআলোচনা করে দেখা যায় তাহলে দেখা যাবে 90% জমি সরকারি খাস জমি.এই জমি এলাকার লোকজন সহ এই এলাকার বতর্মান চেয়ারম্যান একাধিক বার উদ্ধার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে কিন্তুু অনেক বড় বড় রাগব বোয়ালদের জন্য এলাকার লোকজন ও বতর্মান চেয়ারম্যান সামনের দিকে আগাতে পারে না ! উপজেলা জেলার কর্মকর্তাদের একাধিক বার দরখাস্ততের মাধ্যমে যানানো হয়েছে বহুবার কিন্তুু কোন সারা পাওয়া যাচ্ছে না ! এমনকি পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মহাদয়কেও যানানো হয়েছে !এই খাস জমি সহ অএ এলাকার লোকজন বহুবার হামলা মামলা হয়েছে এবং এখনো চলিতেছে ! বিভিন্ন থানার প্রশাসন এই বাজারে প্রায়ই ডিউটিতে আসে এবং ডিউটি ঠিকই করে.তাদের উপস্থিতেই চলছে মাদক বেচাকেনা এবং ধরা ছোয়ার বাহিরে থেকে চলে আসছে এই মাদক ব্যাবসা ! তাই সরকারের উচ্চাশালী ব্যক্তিগন ও স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ চাই !


আরো পড়ুন