• বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৮ অপরাহ্ন

মা ইলিশ ও সম্পদ রক্ষায় নতুন দুটি প্রস্তাবনা আহম্মেদ আবু জাফর।

/ ৩৫৩ বার পঠিত
আপডেট: শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০
মা ইলিশ ও সম্পদ রক্ষায় নতুন দুটি প্রস্তাবনা আহম্মেদ আবু জাফর।
মা ইলিশ ও সম্পদ রক্ষায় নতুন দুটি প্রস্তাবনা আহম্মেদ আবু জাফর।

সরকারের মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের গৃহীত মা ইলিশ রক্ষার পাশাপাশি আরো কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরতে চাই। ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশের প্রধান প্রজনণ এ মৌসুমে নতুন এই প্রস্তাবণাগুলো সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর করা হলে মা ইলিশ ও ইলিশ সম্পদ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল আশা করা সম্ভব।

ইতিমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ইলিশ প্রধান জোনগুলোতে ৫টি বিভাগীয় টিম গঠনের মাধ্যমে কাজ চলছে। গত ১১ অক্টোবর আওতাধীন ৩৬ টি জেলায় ৩৬ লাখ এবং ২১০ টি উপজেলায় এক কোটি ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পাঠিয়েছে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয়। মৎস সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নে অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ব্যয় বাবদ উপ-সচিব মো: আব্দুর রহমান চলতি অর্থবছরে (২০২০-২০২১) মা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রম, জাটকা নিধণ প্রতিরোধ কার্যক্রম, বেহন্দি ও অন্যান্য অবৈধ জাল অপসারনে কম্বিং অপারেশন পরিচালনা এবং জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ কার্যক্রমের জন্য মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অভিযান।

এ অভিযান সফল করতে প্রস্তাবণা নিম্মরুপ:
১. জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে তালিকাভুক্ত জেলেদের নৌকা এবং জাল ২৪ ঘন্টার নোটিশে স্বস্ব উপজেলা মৎস্য অফিসারের নিকট জমা দিয়ে সনদ নিতে হবে।
২. সনদপ্রাপ্ত জেলেদেরকেই কেবলমাত্র অনুদান/সরকারী সুযোগ সুবিধা প্রদান করতে হবে। এর বাইরে কাউকে অনুদান বন্ধ করতে হবে।

মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে এই দু’টি কাজ করার ফলে ইলিশ রক্ষায় সরকারের কোটি কোটি টাকা অপচয় কিংবা ব্যয় বন্ধ হবে। ইলিশ রক্ষার নামে সরকারী প্রশাসনসহ সাংবাদিকদের সময় বাঁচবে এবং নৌকা বাইচ বন্ধ হবে। এতে জেলেরা মামলা-হামলা, জেলজুলুম কিংবা জানমালের ক্ষতির কবল থেকে মুক্তি পাবেন। জেলেদের সাথে প্রশাসনের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। ইলিশের উৎপাদন আগের সব বছরের তুলনায় বেড়ে যাবে।

প্রতিবছর সরকার এই খাত থেকে প্রচুর পরিমান রাজস্ব আয় করে থাকেন। কিন্তু বিচ্ছিন্ন ভাবে এ সকল কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে অনেকাংশে তা ভেস্তে যাচ্ছে।

আমরা আশা করবো সরকারের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র দুটি কাজ করলেই মা ইলিশ রক্ষা পাবে এবং আগের তুলনায় ইলিশ উৎপাদন নিশ্চিত বেড়ে যাবে।

আহমেদ আবু জাফর, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ, কেন্দ্রিয় কমিটি ০১৭১২৩০৬৫০১ তারিখ: ১৭ অক্টোবর ২০২০।

সরকারের মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের গৃহীত মা ইলিশ রক্ষার পাশাপাশি আরো কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরতে চাই। ১৪ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশের প্রধান প্রজনণ এ মৌসুমে নতুন এই প্রস্তাবণাগুলো সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর করা হলে মা ইলিশ ও ইলিশ সম্পদ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল আশা করা সম্ভব।

ইতিমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ইলিশ প্রধান জোনগুলোতে ৫টি বিভাগীয় টিম গঠনের মাধ্যমে কাজ চলছে। গত ১১ অক্টোবর আওতাধীন ৩৬ টি জেলায় ৩৬ লাখ এবং ২১০ টি উপজেলায় এক কোটি ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ পাঠিয়েছে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয়। মৎস সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নে অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ব্যয় বাবদ উপ-সচিব মো: আব্দুর রহমান চলতি অর্থবছরে (২০২০-২০২১) মা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রম, জাটকা নিধণ প্রতিরোধ কার্যক্রম, বেহন্দি ও অন্যান্য অবৈধ জাল অপসারনে কম্বিং অপারেশন পরিচালনা এবং জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ কার্যক্রমের জন্য মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অভিযান।

এ অভিযান সফল করতে প্রস্তাবণা নিম্মরুপ:
১. জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে তালিকাভুক্ত জেলেদের নৌকা এবং জাল ২৪ ঘন্টার নোটিশে স্বস্ব উপজেলা মৎস্য অফিসারের নিকট জমা দিয়ে সনদ নিতে হবে।
২. সনদপ্রাপ্ত জেলেদেরকেই কেবলমাত্র অনুদান/সরকারী সুযোগ সুবিধা প্রদান করতে হবে। এর বাইরে কাউকে অনুদান বন্ধ করতে হবে।

মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে এই দু’টি কাজ করার ফলে ইলিশ রক্ষায় সরকারের কোটি কোটি টাকা অপচয় কিংবা ব্যয় বন্ধ হবে। ইলিশ রক্ষার নামে সরকারী প্রশাসনসহ সাংবাদিকদের সময় বাঁচবে এবং নৌকা বাইচ বন্ধ হবে। এতে জেলেরা মামলা-হামলা, জেলজুলুম কিংবা জানমালের ক্ষতির কবল থেকে মুক্তি পাবেন। জেলেদের সাথে প্রশাসনের সম্পর্ক আরো গভীর হবে। ইলিশের উৎপাদন আগের সব বছরের তুলনায় বেড়ে যাবে।

প্রতিবছর সরকার এই খাত থেকে প্রচুর পরিমান রাজস্ব আয় করে থাকেন। কিন্তু বিচ্ছিন্ন ভাবে এ সকল কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে অনেকাংশে তা ভেস্তে যাচ্ছে।

আমরা আশা করবো সরকারের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র দুটি কাজ করলেই মা ইলিশ রক্ষা পাবে এবং আগের তুলনায় ইলিশ উৎপাদন নিশ্চিত বেড়ে যাবে।

আহমেদ আবু জাফর, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম-বিএমএসএফ, কেন্দ্রিয় কমিটি ০১৭১২৩০৬৫০১ তারিখ: ১৭ অক্টোবর ২০২০।


আরো পড়ুন