• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৬:৪৩ অপরাহ্ন

লৌহজং নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম লাগামহীন

/ ১৩৭ বার পঠিত
আপডেট: রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

সামাদ হাঁওলাদার, স্টাফ রিপোর্টস:-
মুন্সিগঞ্জ লৌহজংয়ে বিভিন্ন হাটবাজারে ঘুরে ক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায় গত বছর থেকে এ বছরে রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য অনেকটাই বৃদ্ধি ! ক্রেতারা জানায় গত বছরে রমজান মাসে গরুর গোস্ত কিনেছিলাম ৬০০ টাকা এ বছরে রমজান মাসে গরুর গোস্ত ৭৫০ টাকা কিনতে হচ্ছে ,আমাদের বয়লার মুরগি ২০০ পঞ্চাশ টাকা এবং সোনালি মুরগি ৩৫০ টাকা, গত বছরে এ সময় বয়লার মুরগি ছিল ১৩০ টাকা আর সোনালি মুরগি ছিল ১৯০ থেকে ২১০ টাকা ।

কাঁচা সবজির দাম গত বছর থেকে এবছরে অনেকটাই বৃদ্ধি শসার দাম গত বছরে ২৫ থেকে ৩০ টাকা ছিল এ বছরের ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বেগুন গত বছরের ছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকা এ বছর ৮০ থেকে ১০০ টাকা।

করোল্লা গত রমজানের দাম ছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকা এই রমজানে ৮০ থেকে ১০০ টাকা, বেগুনের দাম গত বছরের তুলনায় কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা দাম বেড়েছে।

লেবুর দাম হালিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে পটলের দাম গত বছরে তুলনায় কেজিতে ৩০ টাকা বৃদ্ধি ভেন্ডি কত বছরও তুলনায় এই রমজান মাসে ২৫ টাকা বৃদ্ধি করে বিক্রি হচ্ছে।

ফলের দাম কমলা ২২০ টাকা কেজি যা গত বছরে ছিল ১৮০ টাকা আঙ্গুর ফল গত বছরের দাম ছিল ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা এ বছরে ২০০ থেকে ২২০ টাকা।
নেশপাতি গত রমজানের দাম ছিল ২৫০ টাকা এ রমজানে ৩২০ টাকা খেজুর সর্বনিম্ন দাম ছিল ১১০ টাকা একই খেজুর এ রমজানে ১৫০ টাকা কিনতে হচ্ছে।

কমলা কেজি ছিল ১৯০ থেকে ২০০ টাকা এই রমজানে ২৪০ টাকা কেজি কিনতে হচ্ছে
আপেল গত বছরে ২২০ থেকে ২৪০ টাকা ছিল এ বছরে ২৭০ থেকে ৩২০ টাকা মালটা কত বছরের ছিল ১৮০ টাকা এ বছরের ২২০ টাকা, ২০ টাকার কলা কিনতে হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা হালি, আর তরমুজের দাম লাগামহীন।

মাছের দাম বৃদ্ধির কারণে ক্রেতা নেই বিক্রেতা বসে আছি বিভিন্ন প্রজাতির মাছ আরত থেকে বেশি দামে কিনে আনার কারণে বেশি বিক্রি করতে হচ্ছে।

দৈনন্দিন জীবনের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ বাজার ঘাটে যেতে পারছে না এত দাম দিয়ে কেনার সামর্থ্য তাদের নেই কিছু সংখ্যক গরিব অসহায় মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা বাজারে আশেপাশে যেতে পারছে না দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে।


আরো পড়ুন