• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন

লোহাগাড়ার এমপির ভাগ্নে পরিচয়ের দাবীদার এই দুই প্রতারক চক্রকে ধরিয়ে দিন!

/ ২৯২ বার পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৯

স্টাফ রিপোর্টার::- উল্লেখ্য যে:- বেশ কিছু দিন যাবৎ সংবাদ টিভির নারী সাংবাদিক চট্টগ্রামের ব্যুরো প্রধান মরিয়ম খানমের সাথে এক প্রকার তাকে জিম্মি করে প্রেমের প্রতারণার ফাঁদ পাতে। কিন্তু প্রেমের প্রতারনার ফাঁদে রাজি না হওয়াতে এই প্রতারক সাংবাদিক মরিয়ম খানমের নামে একটি ফেইগ আইডি তৈরি করেন সংবাদ টিভির আইডি কার্ড ও লগো ব্যবহার করেন সেই আইডিতে গত ১২/১১/২০১৯ মোহাম্মদ জুনায়েদ এই আইডি তাকে প্রথমে হুমকি দেন। সাংবাদিক মরিয়ম খানম রাজি না হওয়াতে তার নামে আরেকটি ফেইগ আইডি তৈরি করে শুরু করেন প্রতারণা শুরু করেন বিভিন্ন ছেলেদের সাথে খারাপ খারাপ চ্যাটিং করা সহ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা।

এই বিষয়ে সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান জুয়েল খন্দকার জানতে পারলে ফেইগ আইডিতে এসএমএস দিলে আইডিটি বন্ধ করে দেয় আবারো নতুন সেইম আরেকটি আইডি তৈরি করেন আবারো শুরু করেন তার অনৈতিক কার্যক্রম তখন আবারো সংবাদ টিভির আইডি থেকে সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান জুয়েল খন্দকার তাকে সংস্কার মূলক কিছু ইনবক্সে লিখলে সে উত্তরে উল্টো হুমকি দেন সংবাদ টিভির চেয়ারম্যানকে এতেও না পেরে নিজেই ফোন দেন দিয়ে প্রথমে চট্টগ্রামের লোহাগাড়ার এমপির ভাগ্নে বলে দাবী করে সাংবাদিক টিভির চেয়ারম্যানকে নানান হুমকি দেন। সে নিজ মুখে শিকার করেন যে, সে একাধিক হত্যা মামলার আসামী শুধু তাই নয় সে বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যকেও নিয়ে কুমন্তব্য করেন।

একপর্যায় সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান একটু শক্তিশালি লোক বলে বুঝতে পেরে নিজেই নিচু হয়ে যায়। পরে সংবাদ টিভির চট্টগ্রামের ব্যুরো প্রধান মারিয়ম খানমের সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক আছে বলে দাবী করেন শুধু তাই নয় মরিয়মকে হত্যার হুমকিও দেন তিনি ইয়াবা দিয়ে প্রচার করার ব্যাপারেও বলেন ও মরিয়মের সাথে অবৈধ সম্পর্কের প্রমান চাইলে বিষয়টি এড়িয়ে যায়। তাও কথার পেচে পড়ে পরে শিকার করেন যে মরিয়মের সাথে তার কোন সম্পর্ক ছিল না তবে মরিয়মের ফোন নাম্বার বন্ধ করে দিতে হবে বলে সে দাবী করেন কিন্তু মরিয়মের ফোন নাম্বার বন্ধ করেও এর হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়নি সে চেষ্টা শুরু করলো মরিয়মের জেনুয়েন আইডি হ্যাকিং করার জন্যে তার হ্যাকিং করার চেষ্টা দেখে মরিয়ম চট্টগ্রামে থানায় একটি মামলা দায়েল করেন।

মামলা দায়েল করে আমরা একটি টিম নিয়ে রাতে বসি বসলে পড়ে @মোহাম্মদ জুনায়েদ নামের আই আইডিতে একটি নাম্বার পাওয়া যায় এই নাম্বারে ফোন দিলে সে এই আইডি তার না বলে অস্বীকার করেন শুধু তাই নয় সে প্রথমে শুদ্ধ ভাষায় কথা বলেন পরে চট্টগামের ভাষায় যখন কথা বলতে লাগলেন তখন সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান তার গলার সুর চিনে ফেলেছেন বলে বললে তখনি সে সিলেটি ভাষায় কথা বলা শুরু করলেন যদিও তার সিলেটি ভাষা বলা হচ্ছিলোনা, এই আইডির সূত্র ধরে তার কাছ থেকে এই ৫টি নাম্বার পাওয়া যায়:-
+8801766140337

+8801646476187

+8801885216915

+8801620700944

+8801620700944

এই ৫ টি নাম্বার ট্যাগ করে ২ টি ইমু পাওয়া গেছে সেই ইমুতে তার হ্যাকিং এর ডিটেজও দেওয়া আছে।

গতকাল আরেকটা অচেনা নাম্বার থেকে ফোন আসে এবং তার বানানো বড় ভাই পরিচয়ে ক্ষমা চান।এবং অনুরোধ করলো মামলা না করতে,এবং তার অপরাধের জন্য ক্ষমা করতে,পরে হ্যাকার ফোন নিয়ে মরিয়ম খানমকে ঠান্ডামাথায় বলেন আমাকে মাফ করে দিন আমার ভুল হয়ে গেছে বলে বলেন যে মামলা উঠিয়ে নিতে আর মামলা না উঠিয়ে নিলে পরিণাম ভাল হবেনা শুধু তাই নয় তার বড় ভাই দাবীদারও বলেন যে আমি এখন রিকুয়েস্ট করছি পরে যদি আপনার কোন অঘটন ঘটে যায় তখন আমাকে কিছু বলতে পারবেনবনা বলে হুমকি স্বরুপ বলে আসলে সে বড় ভাই সেজে সাংবাদিককে কাবু করার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে হুমকি দেন।

সংবাদ টিভির চেয়ারম্যান জুয়েল খন্দকার এবং প্রতিনিধিরা অনুসন্ধান করে জানা যায় যে,অপরাধীর নাম জুনাইদুল ইসলাম জিতু।বাবার নাম:আবুল হাসেম।মাতার নাম: দিলুয়ারা বেগম। থানা:সাতকানিয়া। ডাকঘর:বারোদুনা।

এখন প্রশ্ন একজন সাংবাদিক যদি ফেইচবুকে নিরাপদ না থাকে আর একজন সাংবাদিককে যদি একটা হ্যাকার জিম্মি করে প্রেম ও তার আইডিকে ফেইগ করে অর্থ প্রতারণা করতে পারে সাধারণ মানুষ তার কাছে কি অবস্থায় আছে প্রশ্ন আপনাদের কাছে।


আরো পড়ুন