• শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন

অপরাধের আঙ্গুলটা কেনো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকে! আপনার দরজা জানালা গুলি খোলা রাখুন!!

/ ৩৪০ বার পঠিত
আপডেট: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রিপোর্টার জুয়েল খন্দকার:- অন্যের অপরাধে অপরাধী হয়ে এই বুঝার হানি টানছেন প্রধানমন্ত্রী। আসলে কি সেই দোষে দোষী প্রধানমন্ত্রী? বিষয়টি একটু ভিন্ন মনে হলেও সত্য যে, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেসিডেন্ট মাননীয় দেশ রত্ন ও দেশ মাতা শেখ হাসিনা অন্যদের অপরাধের আঙ্গুলটা তার দিকেই তাক করেন দেশের সকলে কিন্তু কেনো? বিরোধীদলের কথা না হয় বাদ দিলাম তারা সব সময়ে সরকার বিরোধীতা করবে এটাই স্বাভাবিক। গণতন্ত্র মানে বিরোধীদলের বিরোধিতা।

বাংলাদেশে বর্তমানে জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ১৮ কোটি, সারা দেশের ১৮ কোটি মানুষের মাত্র একজন প্রধানমন্ত্রী, আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন যে একজন মানুষ সকলকে সামনে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড় করিয়েও যদি ভালোমন্দ জানতে চায় তাহলে ১৮ কোটি মিনিটের সময়ের প্রয়োজন। আর এই ১৮ কোটি মানুষ এক করতে হলে কতটুকু সময় প্রয়োজন?সেই জন্য প্রত্যেক থানায় ১ জন করে এমপি রয়েছেন আর প্রত্যেক ইউনিয়নের একজন করে চেয়ারম্যান, মেম্বার রয়েছেন। তার এলাকায় তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তার এলাকার সকল সমস্যা তাদের দেখা শোনা করার জন্যে। তার মাঝে রয়েছেন দলের অনেক নেতা কর্মীরাও। তাহলে একজন প্রধানমন্ত্রী কতজন ব্যক্তি নিয়োগ দিয়েছেন আপনার আমার সকলের ভালোমন্দ দেখার জন্য? কারন তার একাপক্ষে সকলের সমস্যা দেখা সম্ভব নয়। তার মাঝে আবারো রয়েছে প্রশাসন।

পুলিশ যদি অপরাধ করেন সেই অপরাধের তীরটাও প্রধানমন্ত্রীর দিকে আসে। কোন খুন, ধর্ষণ, রাহাজারির কাজ সরকারি চাকরীর ক্ষমতা ব্যবহার করে খুব ভালো সুযোগ নিচ্ছেন প্রশাসন। বেশীর ভাগ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই গালি দেওয়া হয়, কিন্তু তিনি কি তাকে নিয়োগ দিয়েছিলেন? আবার তাকে যারা নিয়োগ দেওয়ার দায়ীত্বটা প্রধানমন্ত্রী দিয়েছিলেন সেই কিন্তু ঘুষ নিয়ে নিয়োগ হওয়া অফিসারের অপরাধের চাকাটা চালু করে দিয়েছেন, এর জন্যে কি দায়ী প্রধানমন্ত্রী!!

এমপিদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হলো, তার থানার সব জনগণের সমস্যা সমাধান করার জন্য।কিন্তু এমপি কি করছেন, রাস্তাঘাট এর কন্ট্রাক দিচ্ছেন, দলীয় নেতাদের তার এর থেকে লুটপাট করে খাচ্ছেন, রাস্তার কাজ না করে রাস্তাকে আরো বিপদে ফেলেন নেতারা আর দোষ ফেলছেন প্রধানমন্ত্রীর, আসলে এর জন্যে কি দায়ী এমপি নয়? সে কাজ দিল কিন্তু কালো চশমা পড়ে তার লালিত নেতাদেরকে দিয়ে এই কাজ করাচ্ছেন এই বিষয়ে কি এমপিরা অবগত নয়! এমপিরা তো বেচেই নেয় তার দলের একজন নেতাকে খুনি আর ডাকাত লোক! তাহলে প্রধানমন্ত্রী দিকে এতো বড় অপরাধের আঙ্গুল কেনো উঠে।

এই এমপিদের লালিত পালিত পোষা কিছু নেতা রয়েছেন যারা শুধু জনসেবার নামে নিজেকে সেবা করছেন প্রকাশে। কিছু নেতা কর্মী রয়েছেন যে, এমপির দলের পরিচয়ে তারা খুন, রাহাজারির, চাঁদাবাজি সব করে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয় সাধারণ মানুষের পায়ে পাড়া দিয়েও ঝগড়া করে যাচ্ছেন। এমপি সবি জানেন কিন্তু এমপিও চায় এমন একটা নেতা যাকে দেখে সবাই ভয় পায়। কারন এমপির এমন একটি নেতা প্রয়োজন যে কিনা ১ লক্ষ কর্মীর কাজ করবেন দাপট আর ভয় দেখিয়ে মানুষদেরকে হাজার সৎ লোক দিয়ে কি হবে এমপি সাহেবের? তবে প্রত্যেকটা কাজের আঙ্গুল উঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকে, কিন্তু লাভ নিলেন এমপি আর নেতা কর্মীরা আর সেই অপরাধের অপরাধী যেন প্রধানমন্ত্রীর!

প্রশাসন করছেন তাদের হেফাজতে নারী ধর্ষণ কখনো কখনো শিশু ধর্ষণ, খুন, চাঁদাবাজি। এটাই চলে আসে যে শেখ হাসিনার লালিত কুকুরেরা গালি স্বরূপ বলে। মানুষ কখনো দাঁড়ায় না তারা বিবেকের কাঠ গড়ায় বিচারটা করে ফেলে সেকেন্টের মধ্যে! আসলে বর্তমানে মানুষের বিবেক যেন মৃত। মাঝে মাঝে এমন কথা শুনলে হারিয়ে ফেলতে হয় নিজেদের ভাষা।

নূসরাত হত্যার কথা মনে আছে আপনাদের বাংলার বুকে একটা আলোচিত ইতিহাস। যা সারা জনম মানুষের মনে থাকবে, ঘটনাটা শুরু থেকেই বড় ছিল। কিন্তু এই ব্যাপারে অসি মোয়াজ্জেম এর জন্যে নূসরাতকে হত্যা হতে হলো। শুরু থেকে পদক্ষেপ না নিয়ে বরন অনলাইনে নূসরাতের মুখের ভাইরাল করে দেওয়া হলো। তার কয়েকদিনের মাঝে নূসরাতকে পুড়িয়ে দেওয়া হলো, সাজানো হলো নূসরাত নিজেই নিজের গায়ে আগুন লাগিয়েছেন, ভাগ্যক্রমে নুসরাতের মুখের জবান ছিল বলে জানা গিয়েছিল আসল হত্যাকারী কারা? জানার পরেও কি প্রশাসন তাদেরকে গ্রেফতার করেছিলেন? না, করেননি প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা দিতে হয়েছিল শেষে বেরিয়ে এলো থলের বিড়াল। ওসি মোয়াজ্জেম সহ সবাই এরেস্ট হয়েছিল, তার মাঝে আবারো নতুন কাহিনী অন্য এক নতুন ওসি এসে আরো ৬ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলার চার্জশিট জমা দিলেন। গায়বী ভাবে নিজের শত্রুতার ঝাল মেটাতে থানা ছাড়ার আগে তার চার্জশিট জমা দেওয়ার আগেই সে ট্রান্সফার হয়ে গেলো আর ফেসে গেল ৬ সাংবাদিক কিন্তু সাংবাদিক জাতির বিবেক বলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে দায়ী করেন নি। কারন ঐ ওসিকে এদের ফাঁসিয়েছিল, তার মানে এই একের পাপের বোঝা অন্য বহন করিবেনা ।

এই নুসরাত হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে আরো একজন ফেনী সোনাগাজীর পৌর মেয়র সাংবাদিক নির্যাতন করেছিলেন। সেই ঘটনাটা আমরা অনেকেই জানিনা, কেনো পৌর মেয়রকে সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন যে তাকে কেনো এই প্রশ্ন করা হলো? সাংবাদিকদের কাজ সাংবাদিকেরা করবে এটা তাদের পেশা আর এটা তাদের পেশা বললেই ভুল হবে তারা আমাদের জন্যেই তাদের জীবন বিসর্জন দেন এর বিনিময় যা পায় কিন্তু শত্রু আর অভাব-অনটন এটাই তাদের ব্যাংক একাউন্ট।

বরগুনা জেলার রিফাত হত্যাকাণ্ডের কথা আপনাদের অবশ্যই মনে আছে। বাংলার ইতিহাসের পাতায় আরেক হত্যাকান্ড যা জাতি কখনো ভুলবেনা। এতেও নির্দেশ দিতে হয়েছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। কেনো এতো এমপি মন্ত্রী রয়েছেন ঐ এলাকার আর প্রশাসন তো আছেই তারা থাকতে কেনো প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিতে হবে? আর এই ইতিহাসে কিন্তু এমপিসহ এমপির বংশধরের জড়িত ঘটনা এটা। এই অপকর্মের জন্যে কি দায়ী প্রধানমন্ত্রী?নাকি প্রশাসন নাকি এমপি ও নেতারা?

চলচ্চিত্রের নায়ক নায়িকা অসুস্থ দেখতে হবে প্রধানমন্ত্রীকে। কেনো তাদের ফান্ড কোথায়? তাদের অনেক অর্থ আটকিয়ে থাকে এটা উঠাতে কেউ এগিয়ে আসেন না। ঐ চলচ্চিত্রের দায়িত্বশীল কি কেউ নেই? দেশের প্রত্যেকটা অসহায় গরিবের আবেদন থাকে প্রধানমন্ত্রীর দিকে, কেন ওই এলাকার মেম্বার চেয়ারম্যান এমপি-মন্ত্রীদের কি দায়িত্ব তাহলে তাদের? কেন দেশের প্রতিটা খুনের শাস্তি পাওয়ার জন্য আবেদনটা থাকে প্রধানমন্ত্রীর দিকে?প্রশাসন কোন সঠিক তথ্য কোর্টে জমা দেন না? কোর্ট কেন সঠিক বিচার করেন না? তার জন্য কি দায়ী প্রধানমন্ত্রী?বয়স্ক ভাতা আসলে খেয়ে নেন এমপিরা, কখনো মেম্বার, কখনো চেয়ারম্যান, কখনো নেতারা এর জন্য কি দায়ী প্রধানমন্ত্রী?

স্কুল কলেজ তৈরির টাকা, মেরামতের টাকা, রাস্তা তৈরি মেরামতের টাকা, গরিবদের বাসস্থান তৈরির টাকা, প্রতিবন্ধী ভাতা, লাশের উপর থেকেও টাকা নেয়া তাদের বিন্দুমাত্র দ্বিধা বোধ হয় না। আর এই গুলি করছেন নেতাকর্মীরাসহ প্রশাসন তাহলে অপরাধের আঙ্গুলটা কেন প্রধানমন্ত্রীর দিকে? প্রধানমন্ত্রী কি কাউকে বলে দিয়েছিলেন! তোমরা এই থেকে লুট করো, খুন করো আর রাহাজারি ও হত্যা করো,মেরে খাও এমনটা তিনি বলেনি, তবে অপরাধের আঙ্গুলটা কেন প্রধানমন্ত্রী দিকে?

জনগণের ভোটে নির্বাচিত মেম্বার, চেয়ারম্যান, এমপি। শুধু মাত্র এমপিদেরকে দাঁড় করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে অসৎ হলে ভোট না দেওয়ার জন্য কিন্তু নিষেধ করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী হয়তো এমপির কথা জানতো না কিন্তু আপনিতো জানতেন তাহলে আপনি কেনো ভোট দিলেন? কেউ কেউ আওয়ামীলীগকে ভালবেসে ভোট দিয়েছিলেন কিন্তু আপনি কেনো ভাবেননি এই ভোট আপনার থানাকে বিপর্যয় ফেলে দেবে?আবার কেউ কেউ রাতের অন্ধকারের টাকার বান্ডেল পেয়ে পাল্টে গেলো আপনার মত এর জন্যে দায়ী কে?

একটা উদাহরণ দেই কুমিল্লা জেলা সদরের বর্তমান এমপি হাজী আ,ক,ম বাহার উদ্দিন বাহার তিন তিনবার নির্বাচিত প্রথমবার যখন এমপি নির্বাচিত হয় তাকে সৎ ও যোগ্য মনে করে দলকে ভালোবেসে, এক ব্যক্তির কাছে কাছে প্রায় ৫০০ ভোটার ছিল আর সেই সব গুলি ভোট দিয়েছিলেন আর সেই সময়ে তিনি নির্বাচিতও হয়েছিলেন, সেই এমপির ক্ষমতায় আসার পর তার ভাতিজাকে ছাত্রলীগ এর প্রেসিডেন্ট বানায়। এবারে এইচ এস সি পরিক্ষার সময়ে সেই ব্যক্তির ছোট ভাই পরীক্ষার্থী ছিলেন আর তাকে ছোট ভাই ভালো ভদ্র খুবি ঠান্ডা মেজাজী আর আর তার পরিক্ষাটা পড়েছিল কুমিল্লা জেলার ভিক্টোরিয়া কলেজে। তার ভাই যখন ভিক্টোরিয়া কলেজে পরীক্ষার সময় এর অপেক্ষা করছিলেন কলেজের বাহিরে, সে সময় একদল নেশাগ্রস্ত ছিনতাইকারীরা তার ওপর হামলা চালায় ছিনতাইয়ের আসায় ও তাকে প্রচণ্ড মারধর করে গুরুতর আহত করেন। কিন্তু সেই ছেলেটা ছিল প্রবাসী এক সাংবাদিকের ভাই প্রবাসী সাংবাদিক কুমিল্লা জেলার ছাত্রলীগ নেতা শিয়ানুনের দলের লোক জেনে সেই ছাত্রলীগ নেতা শিয়ানুনকে ফোন করে বিষয়টি জানালে শিয়ানুন তার ছেলে পেলে বলাতে সেই প্রবাসী সাংবাদিকের উপরে একপর্যায়ে চড়াও হয়ে যায় তার কর্মী না বলেও অস্বীকার করেন। এক পর্যায়ে এসে বলেন যে, আমার কাছে পাঠিয়ে দিন এটা শক্ত বিচার করে দেব বলেন, ছাত্রলীগ নেতা শিয়ানুনের কাছে গিয়ে দেখা যায় যে আসলেই এরা শিয়ানুন এর ছেলে পেলে আর শিয়ানুন ২/৪ টা দমকে বিচার শেষ করে দিলেন আবার প্রবাসী সাংবাদিকের ভাইকে এটাও বলেছেন এমন সাংবাদিক আমাগোর পকেটে থাকে। তোমার ভাই আমার সাথে যা বলেছে কিছু বললাম না বলে উল্টো চড়াও হয়েগেছেন প্রবাসী সাংবাদিকের ভাইয়ের উপর। তার মাঝে মামলা করতে গেলে থানায় মামলা নেয়নি। কারন কুমিল্লা কোতয়ালী থানার পুলিশদের বাপ শিয়ানুন তাই বলে অভিযোগ লিখিয়ে যেতে পরে ক্ষতিয়ে দেখবো বলে থানা পুলিশ জানায়। কিন্তু আজকে যেই শিয়ানুন ছাত্রলীগ নেতা এর জন্যে কি সেই প্রবাসী সাংবাদিকের অবদান নেই কে জানতো এমন ৫০০ ভোটের কারনে একটি সৈরাচার ছাত্রলীগ নেতা শিয়ানুন তৈরি হবে? অতছ যখন সেই প্রবাসী সাংবাদিক রাজপথে মিছিল মিটিং করতেন আওয়ামীলীগের জন্যে তখন ছাত্রলীগের নেতা শিয়ানুন ঠিক করে পায়ের জুতা আর পেন্টাও পড়তে পারেন না। এর জন্যে কি প্রধানমন্ত্রী দায়ী নাকি আমরা দায়ী? তাদের হাতে ক্ষমতা আমরাই তুলে দেই। এর জন্যে প্রধানমন্ত্রী দায়ী নন।

আর প্রশাসন এর কথা একটু তুলে ধরি দেখুন ইউরোপ এর দেশ গুলি আরো দেখুন সৌদি, কাতার, বাহরাইন, দুবাই, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা এদের প্রশাসন এর কাছে গিয়ে মামলা লিখতে হয় না ফোন করে বলার সাথে সাথে পুলিশ চলে আসবে। সত্য ঘটনা তদন্ত করে কোর্টে জমা দেবেন কোন ঘুষ চলবেনা আর আমাদের দেশের পুলিশ নিজের বাপ খুন হলেও ঘুষ নিয়ে চার্জশিট কোর্টে দেবেন উল্টো আর কোন কিছু জানালেই বলবেন আমাদের কাছে কোন অভিযোগ নেই। তবে শুনেছি আমরা অভিযোগ পেলে যাবো কিছুদিন আগে ঢাকায় একবাসার বারান্দার গ্রীলের সাথে কাজের মেয়ের লাশ গলায় ফাস দিয়ে জুলানো মা বাবা নেই আছে শুধু চাচা ফেইচবুকে কারো একজনের পোস্ট দেখে ছুটে আসেন ঢাকায় এসে মরা লাশ পেলেন কিন্তু থানায় কোন অভিযোগ করেনি তবে থানার ওসি সাংবাদিকদেরকে বলেন আমরা কোন অভিযোগ পাইনি কিন্তু লাশ ময়না তদন্তের জন্যে আনা হয়েছে তবে মামলা কিংবা অভিযোগ পেলে আমরা কাজে নামবো এটা একটা নেক্কার জনক কাজ এটা পুলিশের কাজ নয় এটা কসাইদের কাজ কারন একটা ব্যক্তি সে কি খুন হয়েছে নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে এটা খুঁজে বাহির করাই পুলিশের কাজ আর আপনাকে যদি সাবাই অভিযোগ দিতে হয় আপনার কাছে বলাটা কি অভিযোগ হয়নি? নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন, এই মেয়েটার বাবা আপনিও হতে পারতেন কিন্তু মেয়েটার ভাগ্য অনেক ভালো আপনার মতো বাবার ঘরে জন্ম নেয়নি তাহলে তার জীবনটা কলংকিত হয়ে থাকতো।

বেশ কিছু দিন আগে কুমিল্লায় এক নারী অবৈধ সম্পর্ক করে এক শিশু সন্তান পয়দা করেন আর জন্মের পরে তাকে হত্যা করেন এর মাঝে রয়েছেন বিরাট ইতিহাস আর এই সংবাদটা ৯৯৯ এর অনলাইন ফেইচবুক মেসেঞ্জার দেওয়া হলে দেখবেন বলে আজ ও কোন খবর নিলেন না প্রশাসন। থানায় জানাতে বলেন অভিযোগ দায়েল করুন, বাংলাদেশে যেনো জন্ম নেওয়াটাই পাপ আর এর অপরাধের অপরাধী কি প্রধানমন্ত্রী হবে নাকি প্রশাসন?

প্রধানমন্ত্রী সব সময়ে চায় যে, দেশ ভালো চলুক, মানুষ ভালো থাকুক। সেই জন্য তিনি দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন, তিনি দেশের যেই ভাবে সেবা দিচ্ছেন এমন ভাবে আজো কোন প্রধানমন্ত্রী সেবা দিতে পারেনি, অন্যকে অপবাদ দিয়ে কোন লাভ নেই আসলে আমরা নিজেদেরকেই নিজেরা আগে শুধরাতে হবে তাইলে সব ঠিক হয়ে যাবে। আর প্রধানমন্ত্রী এখন নিজেই মাঠে উনি বর্তমান পরিস্থিতিতে অনলাইনেও জনগণ কেমন আছে খোজ খবর নেন ফেইচবুক সহ অন্যান্য অনলাইন মাধ্যমে। আরো খোজ খবর নিতে শুরু করেছেন যে তার নির্যাতিত কর্মী কারা? সেটাও খোজে খোজে বের করতেছেন, এমপি, মন্ত্রী, চেয়ারম্যান, মেম্বারদের দুর্নীতির কথা গুলিও অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছেন অনলাইন নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যা ঘটে তা দেখা যায়না আর যা দেখা যায় তা ঘটেনা আর অদেখাটাকে দেখতে আর মুখে মুখে নয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই এখন মাঠে। তেমন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কমিটির নেতাদের পরিবর্তন এটা একটা প্রমান। আপনার অনুসন্ধানের মনের দরজা জানালা গুলো খোলা রাখুন যে কোন সময়ে এসে পড়তে পারেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরো পড়ুন