উপজেলায় গতকাল বুধবার ও আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরেছে। তবে বেলা ১১ টার দিকে রোদ উঠার সাথে সাথে কুয়াশার মাত্রা কমতে শুরু করছে। অনেকেই কুয়াশার অবস্থা দেখে মোট কাপড় গায়ে জড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়। কিন্তু যারা শীত মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিলো না, তাদের যবুথবু হয়ে রাস্তাঘাটে চলাচল করতে দেখা গেছে। ঘন কুয়াশার কারণে রাস্তাঘাটে মানুষ ও যান চলাচল ছিলো অপেক্ষাকৃত কম।
ভ্যানচালক মোস্তফা জানায়, সকালে ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছি কিন্তু কুয়াশার কারণে ভ্যান চালাতে সমস্যা হচ্ছে। কুয়াশার কারণে লোকজন বাড়ি থেকে বের না হওয়ায় আয় কমে গিয়েছে। এরকম চলতে থাকলে পরিবার নিয়ে আমরা বিপাকে পড়ে যাবো।
পল্লী চিকিৎসকরা জানায়, গত কয়েকদিন ধরে গরমের পরে বুধবার সকাল থেকে শীত অনুভূত হচ্ছে এই সাথে হঠাৎ করে কুয়াশা ঝরছে। দিনের বেলা গরম ও রাতে শীত হওয়ায় জ্বর,সর্দি-কাশিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন শিশুসহ সাধারণ মানুষজন।