• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৮ অপরাহ্ন

ভোলায় দুই সাংবাদিককে চোখ বেধে নির্যাতন করে থানায় দিলেন প্রতারক মিলন..!

ডেক্স রিপোর্ট / ২৫২ বার পঠিত
আপডেট: বুধবার, ৪ আগস্ট, ২০২১

ভোলায় চাকুরি দেয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ তুলে এক নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জের হিসেবে সাংবাদিক ফরিদ ও দাউদ ইব্রাহীমকে চোখ বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন করে অত:পর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে! এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই সর্বত্র সাংবাদিকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হলেও নির্যাতনকারী দাপুটে নেতার ভয়ে ভোলার সাংবাদিকরা নিরবতা পালন করছেন বলে জানা গেছে। নির্যাতিত সাংবাদিক ফরিদুল ইসলাম রিপোর্টটি নিচে তুলে ধরা হলো: ভোলা সদর উপজেলা উত্তর দিঘলদী ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ মুসলিম এর ছেলে মোঃ হাবিব কে খায়ের হাট হাসপাতালে চাকরি দেওয়ার কথা বলে, দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের মিলন নেতা ২ লাখ ১০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ৬ বছর অতিবাহিত হয়ে গেলেও আজও পর্যন্ত কোন চাকরিও দেয়নি তার টাকা ফেরতও দেয়নি।

মুসলিম অভিযোগ করে বলেন আমি খেটে খাওয়া মানুষ আমার সাথে এরকম প্রতারণা করবে যেন আমি কখনো ভাবতে পারিনি এবং আমার ছেলে হাবিবকে চাকরি দেওয়ার নামে যেভাবে প্রতারণা করেছেন মিলন নেতা এমন অসংখ্য মেয়ে ছেলেকে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে জানান মুসলিম।
মিলন নেতার কাছে টাকা চাইলে টাকা দিয়ে দিচ্ছি করে আমাকে দীর্ঘ ৬ বছর যাবৎ ঘোরাচ্ছে এবং আমার ছেলে হাবিবের খায়ের হাট হাসপাতলে চাকরি হবে বলে ঢাকাও নিয়ে আমার অনেক অর্থ খরচ করেছে পরে চাকরি তো দূরের কথা আমাকে ঘোরাঘুরি করে দেশে পাঠিয়ে দেয়। এই মিলন নেতার ব্যাপারে সরজমিনে গিয়ে আরো জানা যায় এমন অসংখ্য মেয়ে ছেলেদের কে চাকরি দেওয়ার কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

এমনকি দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের তেরকান্দি এলাকায় মোঃ বারেক এর মেয়েকে চাকরি দেওয়ার নামে ৪ লক্ষ টাকা মোঃ বারেক সুদের উপর টাকা নিয়ে মিলন নেতাকে দিয়েছে শেষ পর্যন্ত চাকরিও হয়নি টাকা ফেরত দেননি। মোঃ বারেক সুদের টাকার ভয়ে রাতারাতি ফ্যামিলি নিয়ে দেশ ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি দেন।

এসব বিষয়ে ভোলা সদর থানার ওসিকে ফোন করলে তিনি ব্যস্ত থাকায় পরে কথা বলবেন বলে ফোন রেখে দেন।


আরো পড়ুন