• বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১২ পূর্বাহ্ন

শিরনামঃ নওগাঁর বদলগাঁছীতে পরিকল্পিত ভাবে ধর্ষণ মামলার বাদী বিপাকে !

রহমতউল্লাহ নওগাঁ, রাজশাহী প্রতিবেদক / ১৫৩ বার পঠিত
আপডেট: মঙ্গলবার, ৯ মার্চ, ২০২১

তথ্য সূত্রে  যানা যায় গত ৩০- ডিসেম্বর ২০২০  ইং তারিখে উপজেলার কোলা ইউপির নন্দাহার গ্রামের মৃত দছির উদ্দীনের ছেলে শহিদুল ইসলামের স্কুল পড়ুয়া মেয়ে জেসমিন আক্তার (১৫) মায়ের উপর রাগ করে বাড়ী থেকে বাহির হয়ে  চলে যায়। দ্বীপগঞ্জ বাজারে জেসমিনের বাবার পরিচিত ভ্যান চালক জিল্লুর রহমানকে বিষয়টি খুলে বলেন,  জেসমিনের রাগ  থামানোর জন্য ভ্যান যোগে জিল্লুর রহমানের এক আত্মীয়র  বাড়ী জয়পুরহাট জেলা আক্কেলপুর উপজেলার রামশালা গ্রামের জামালের ছেলে জহুরুল ইসলামের বাড়ী নিয়ে যায় সে-
এদিকে অনেক খোজা খুজির পর শহিদুল জানতে পেয়ে পরেরদিন জেসমিনকে উদ্ধার করে।
জেসসিনের ভাস্য অনুযায়ী তাকে রাতে ধর্ষন করা হয়েছে মর্মে শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে বদলগাছী থানায়৭/৯(১)৩০২০০০সালের নারী ও শিশু নির্যাতন আইন সংশোধনী ২০০৩ জোড় পৃর্বক অপহরণ করিয়া,ধর্ষন ও সহায়তার অপরাধ। একটি মামলা দায়ের করে। মামলার সুত্র ধরে বদলগাছী থানার পুলিশ আক্কেলপুর উপজেলার রামশালা গ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে জহুরুল ইসলাম ও বদলগাছী উপজেলার নজরুল ইসলামের ছেলে জিল্লুর রহমানকে  আটক করে জেলহাজতে প্রেরণ করে।
স্কুল ছাত্রীকে মেডিকেল টেষ্ট করার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাটানো হয়।
 তদন্তকারী কর্মকর্তা বদলগাছী থানার এস আই কামরুল ইসলাম বলেন মামলার সার্ববিক তদন্ত ও মেডিকেল রির্পোটে দেখা যায় মামলার বাদী পরিকল্পিত ভাবে মামলা সাজিয়েছেন তাহার অভিযোগ সত্য নয়।  কোলা ইউপি ভারপাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ শাহিনুর ইসলাম বলেন ধর্ষনের তথ্য সত্য নয় মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করে। এলাকাবাসী বলেন  মামলা রেকর্ড না হওয়ার আগে বাদী শহিদুল মোটা অংকের টাকা দাবী করে টাকা না পেয়ে  ভুল তথ্য দিয়ে ধর্ষন মামলা দায়ের করে। বাদী শহিদুল ইসলাম বলেন। মেয়ের জবাব বন্দী অনুশারে মামলা দায়ের করা হয়েছে।  বদলগাছী থানার অফিসার ইনর্চাজ চৌধুরী জোবায়ের আহম্মদ বলেন মামলার শুরুতে ছিল রহস্য জনক। তদন্ত সাফেক্ষে মামলার ফাইনাল রির্পোট দেওয়া হয়েছে বিজ্ঞ  আদালত ব্যবস্ত গ্রহন করবেন ।


আরো পড়ুন