• শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৪৩ অপরাহ্ন

কুমিল্লা পাঁচথুবী নৌকার কাণ্ডারি ক্যাসিনো চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বাবলুর- দেহরক্ষী!

/ ২৮১ বার পঠিত
আপডেট: সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৯

জামায়াতের মাথায় নৌকা! কুমিল্লা পপুলার হাসপাতালের কর্মকর্তা জামায়াতের রোকন জসিম উদ্দিন এখন পাঁচথুবী নৌকার কাণ্ডারি এবং চেয়ারম্যানের দেহরক্ষী।

অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করে কালো টাকার পাহাড়ে পাঁচথুবী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বাহালুল!
সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশঃ
কুমিল্লা আদর্শ সদরের ৫নং পাঁচথুবী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বাহালুল এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
মাদক,অস্ত্র ও গরিবের চাউল আত্মসাৎ সহ উন্নয়ন প্রকল্পের বিপুল পরিমাণ সরকারী অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগে দমন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগে প্রকাশ,জেলার আদর্শ সদরের সীমান্তবর্তী গোলাবাড়ি কেরানি নগর জিরো পয়েন্টের বাসিন্দা ইকবাল হোসেন বাহালুল আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করে নৌকা মার্কায় চেয়ারম্যান পথে নির্বাচিত হয়ে ওই ইউনিয়নের স্থানীয় আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা কর্মীদের উপর হামলা, মামলা,লুটপাট অব্যাহত রাখে।সে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে কালো টাকার পাহাড় গড়ে তুলছেন। ১০/১৫জনের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রুপের নেতৃত্বে তিনি জনমনে আতঙ্ক,শান্তি শৃঙ্খলা বিঘ্নিত।
দীর্ঘ অনুসন্ধান ও ভুক্তভোগীদের অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মরননেশা ইয়াবা কারবারে চেয়ারম্যান বাহালুল কুখ্যাত ইয়াবা সম্রাট রাডার মনিরের সাথে রাতারাতি কোটিপতি।ভারতের নাগরিক তার ভগ্নিপতি আবুলের মাধ্যমে “হতদরিদ্র খাদ্য সহায়তা প্রকল্পের” গরিবের চাউল আত্মসাৎ করে ব্যাপক বিতর্কিত হয়।রাস্তাঘাট সহ ইউনিয়নের উন্নয়নের আসা প্রকল্পের টাকা ভাগাভাগি করা ও গোমতী নদীর বালু এবং চরের ফসলি জমির মাটি কেটে কৃষক দের পেটে লাথি ও সিএনজি স্ট্যান্ডে চাঁদাবাজি ।
অভিযোগ রয়েছে,বিপুল পরিমাণ মাদক ইয়াবা সহ একাধিক বার আটক হলেও চেয়ারম্যানের সাইনবোর্ডে টাকা দিয়ে পার পেয়ে যায়।
শুধু তাই নয়,পরিষদের মেম্বার দের উপর হামলা ও নারী নির্যাতনে চেয়ারম্যান বাহালুল মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে মহিলা মেম্বার ইয়াসমিন কে হত্যার চেষ্টায় তার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ করেন ইয়াসমিন।সর্বশেষ মোতাহের মেম্বারের উপর হামলা অতঃপর মামলা।

চেয়ারম্যানের ক্যাসিনো!
ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে রাতভর মাদক জুয়ার মিনি ক্যাসিনো চালু করে,প্রতিবাদ করলে অস্ত্র ঠেকিয়ে জোর পূর্বক ধরে নিয়ে টর্চার সেলে মারধরের ঘটনা ঘটায়।ওই ইউনিয়নের মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ পরিবার গুলো প্রতিনিয়ত রক্তাক্ত বাহালুল বাহিনীর হাতে লাঞ্ছিত হন ক্ষতিগ্রস্ত। এসকল ঘটনায় বিগত সময়ে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে বাহালুল ও তার বাহিনীর বিরুদ্ধে,তবে অধিকাংশ অভিযোগে ক্ষমতার অপব্যবহার আর কলো টাকার প্রভাবে বাহালুল অধরা।

সরকারের বিপুল অর্থ আত্মসাৎ!
ইকবাল হোসেন বাহালুল শপথ গ্রহণের পর ২০১৬ইং অর্থ বছরের মোট ৩৮,২২,০০০.০০হাজার টাকার প্রকল্প কাজের মধ্যে ২,২২,০০০.০০টাকার কাজ না করেই সরকারী অর্থ আত্মসাৎ করেন ।
২০১৭-২০১৮ইং অর্থ বছরে এলাকার হোল্ডিং প্লেইট বিক্রি করে মোট ৭,০০,০০০.০০লক্ষ টাকার কোন হিসাব নাই ।
২০১৭-২০১৮ইং অর্থ বছরে এলাকার হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় হয় ৮,০০,০০০.০০লক্ষ টাকার কোন হিসাব নাই।

ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারদের বেতন নিয়মিত দেন না এবং ৩নং ওয়ার্ড ও ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বারদের বেতন কোন দিনও দেন নি।
২০১৮-২০১৯ইং অর্থ বছরে এলজিইডি হতে প্রাপ্ত বরাদ্দের ১৫,০০,০০০.০০লক্ষ টাকার কাজ সঠিক ভাবে না করে সরকারী টাকা আত্মসাৎ করেন যা ইউনিয়ন পরিষদের ভবনের সম্প্রসারণের জন্য দেয়া হয় ।
২০১৮-২০১৯ইং অর্থ বছরে ১% প্রকল্পের ইউনিয়ন পরিষদের ৩,৭৫,০০০.০০টাকার কাজ নিয়মমাফিক কাজ হয় নাই । ২০১৮-২০১৯ইং অর্থ বছরের ৪নং ওয়ার্ডের জালুয়াপাড়া সফিউল্লাহর বাড়ির রাস্তার কাজে ইটের সলিং এর কাজ সম্পন্ন না করে টাকা আত্মসাৎ করেন। ২০১৮-২০১৯ইং অর্থ বছরের হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় হয় প্রায় ২২,০০,০০০.০০লক্ষ টাকা যাহা ইউনিয়ন পরিষদের তহবিলে জমা হয় নাই। থেরাপি মেশিন ক্রয় করা হয়েছে যাহার বাজার দর জানা নাই ।

ইউনিয়ন পরিষদের উত্তর পার্শ্বে পূর্বে বিল্ডিং সংলগ্ন একটি মোটা একাশি গাছ কাটা হয়েছে যাহা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো অনুমোদন নাই ।গাছের কাঠ দিয়ে ফার্নিচার তৈরি করা হয়েছে যাহা এই ফার্নিচার প্রকল্প দেখিয়ে আত্মসাৎ করা হয়েছে। ২০১৮-২০১৯ইং অর্থ বছরে এলজিইডি এর অর্থ দ্বারা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের মেরামত কাজ করা হয়।বর্তমানে আবারো ৭৭,০০০.০০টাকার প্রকল্প দেখানো হয়েছে যাহা কোন প্রয়োজন নাই । ইউনিয়ন পরিষদের যে সকল কাজের প্রকল্প দেওয়া হয় ও যতবার প্রকল্প আসে ততবারই প্রকল্প দেখানো হয় এবং সে মোতাবেক টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেলেও সঠিক ভাবে কাজ সম্পন্ন না করে সরকারী অর্থ আত্মসাৎ করেন চেয়ারম্যান ।

ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সকল মেম্বারদের কথা বলার সুযোগ না দিয়ে সকল প্রকল্প নিজেই এককভাবে বন্টন ও সেচ্চাচারিতা করে মেম্বারদের হুমকি দমকী দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন ।
টি.আই.আর. কাবিখার কাজ সঠিক ভাবে করা হয় নাই যাহা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব স্বীকার করেন। ইউনিয়ন পরিষদের বাহালুলের পছন্দের সাজু মেম্বার, শাহ আলম,আবুল কাশেম, ও নিলুফা মেম্বারদের নামে একাধিক টি.আই.আর যে সকল কাবিখা প্রকল্প দেয়া হয়েছে সে সকল প্রকল্পের কাজ না করেই সরকারী অর্থ আত্মসাৎ করেন।

ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের টাইলসের কাজের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের একাউন্স থেকে উত্তোলন করা হয়েছে যাহা পরবর্তীতে প্রকল্প দেখিয়ে আত্মসাৎ করেন। ২০১৭-২০১৮ইং অর্থ বছরে ৮নং ও ৯নং ওয়ার্ডের প্রকল্পের বিভিন্ন কাজ না করেই সরকারী অর্থ আত্মসাৎ করেন।
মাদক অবৈধ অস্ত্র রক্তাক্ত ইউপির শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী কঠোর অবস্থানে, ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে জনসেবা বিঘ্নিত ও ইকবাল হোসেন বাহালুল এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে কোতয়ালি মডেল ছাত্রখিল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই তপন কুমার বাগচী আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে।
কোতয়ালি মডেল থানার এফ আই নং-৮০/৬৫৩ তারিখ-২৫জুন২০১৯ইং ধারা-১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৬/৩০৭/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০।
থানার রেকর্ড পত্র সিডি এম এস সূত্র জানায়,বাহালুল বাহিনীর বিরুদ্ধে কোতয়ালি মডেল থানার এফ আই নং১৬ তারিখ ৬নভেম্বর ২০১২ইং ধারা-১৯(১)এর ৩(ক)১৯৯০সালের মাদক নিয়ন্ত্রণ আইন।

কোতয়ালি মডেল থানার এফ আই আর নং-৭৮ তারিখ ৩০মার্চ ২০০৯ইং ধারাঃ১৪৩/৪৪৮/৩২৩/৩২৬/৩০৭/ ৩৭৯/৪২৭/৫০৬ পেনাল কোড১৮৬০। কোতয়ালি মডেল থানার এফ আই আর নং ৩২/৬৯৮ তারিখ ১২জুলাই ২০১৮ইং ধারা ১৯(১) এর ৩(ক)/২৫ ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন। কোতয়ালি মডেল থানার এফ আই আর নং-২৪/৩৭৫ তারিখ ০৮ এপ্রিল ২০১৯ইং সময় বিকাল ১৬ঘটিকা ধারা ১৪৭/১৪৮/১৪৯/৩৪১/৩২৩/৩২৬/৩০৭/৫০৬(২)/১১৪ পেনাল কোড১৮৬০ তৎসহ৩(এ)/৬ ১৯০৮সালের বিস্কোরক দ্রব্য আইনের মামলা আরো মামলা রয়েছে।

বাহালুল বাহিনী র অন্যতম নাছির ও পারভেজ উভয় পিতা বারেক মিয়া সাং-ছাওয়ালপুর (মধ্যম পাড়া মমিন মেম্বার বাড়ি) থানাঃকোতয়ালি মডেল, জেলাঃকুমিল্লা গংদের অত্যাচারে জন জীবন অতিষ্ঠ। ইউনিয়ন বাসী চেয়ারম্যান বাহালুলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ঝাড়ু মিছিল,মানববন্ধন ক্রমশ অশান্ত হয়ে ওঠেছে ওই ইউপি,আক্রান্ত হচ্ছে স্থানীয় আওয়ামি লীগ সহ নিরহ কৃষকের পরিবার।

অনুসন্ধানে প্রকাশ,১৯৯৬ সালের পনের ফেব্রুয়ারির আওয়ামী লীগ বিরোধী মতের সাথে সমঝোতা করে নৌকার বিরুদ্ধে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা থেকে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয় ইকবাল হোসেন বাহালুল।ঢাকায় গাড়ির শোরুম আছে তার লাইসেন্স সহ ব্যবসায়িক ভিত্তি মজবুত করেন ততকালীন ক্ষমতাসীন দলের (বিএনপি)র যুগ্ন মহাসচিব তারেক রহমানের হাত ধরে। জাপান সহ বিভিন্ন দেশে তারেক জিয়ার কালেকশনে নিজের ভিত্তি মজবুত করেন।
রাজধানী ঢাকা রিকন্ডিসান গাড়ি ব্যবসার অন্তরালে কুমিল্লার সম্রাট রাডার মনির মিলে শুরু করেন মরণ নেশা ইয়াবার পাইকারি কারবার।
পরবর্তী রাজনৈতিক পটভূমি পরিবর্তনে কালো টাকার প্রভাবে কুমিল্লা সদরের পাঁচথুবী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হয়।

দলীয় সুত্রে জানাযায়,আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাদের পাশ কাটিয়ে কতিপয় অসাধু নেতার আর্শিবাদে চেয়ারম্যান হয়ে-নির্যাতনের রোলার চালাচ্ছে ইউনিয়নের আওয়ামী আদর্শের ত্যাগী ও পরিক্ষিত নেতা কর্মী এবং তাদের পরিবারের উপরে। উদ্দেশ্য ওই ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক ক্ষতিসাধন করা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী নেতা জানান, হাইব্রিড নেতা চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বাহালুল গ্রুপের অত্যাচারে আওয়ামী লীগ সহ নিরীহ নিরপরাধ সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ।

চেয়ারম্যান হওয়ার পর বাহালুল ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী গোলাবারি গ্রামে প্রবীণ আ’লীগ নেতা ছাদেক সর্দারের পরিবারের উপর হামলা চালায়।এসময় ছাদেক সর্দারের পুত্র জনপ্রিয় ছাত্রলীগ নেতা মিজান গুরুতর রক্তাক্ত আহত হয়।কান্দিরপাড় খন্দকার মার্কেটের উজানভাটি নামক কাপড় দোকানদার সেনা বাহিনীর পরিবারের সদস্য দুলালের উপর ধারালো অস্ত্রে অতর্কিত হামলা চালিয়ে মারাত্মক আহত করেছে ।গুরুতর রক্তাক্ত দুলাল কে প্রথম কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। এ ঘটনায় বাহালুল গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে ।

কেরানি নগর মসজিদে মাহফিল চলাকালে অপ্রত্যাশিত ঘটনা।বারাইপুর ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে হামলা।মহিলা মেম্বার আ’লীগ নেত্রী ইয়াছমিনকে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি।নির্বাচনে মেম্বার পদে( বিজয়ের) চুক্তির টাকা ফেরত সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম স্বপনের ক্ষোভ প্রকাশ্যে,পরবর্তীতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হামলা প্রান ভয়ে বাহালুলের পালায়ন। ডিস ব্যবসা নিয়ন্ত্রন নিতে ব্যবসায়ি ছাদেকের পরিবারের উপর রক্তক্ষয়ী হামলা নির্যাতন।ইকবাল হোসেন বাহালুল ও তাঁর লোকজন আওয়ামী লীগ পরিবারের কৃষক সবুজকে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে।
আ’লীগ নেতা মিজানুর রহমান হোসেন ও ছাত্রলীগ নেতা আবুল খায়েরের মরহুম বাবা’র লাশ দাপন সম্পন্ন না হতেই মরা বাড়ীতে শোকাহত পরিবারটিকে মিথ্যা হয়রানি করে পরবর্তী গায়েবি মামলায় আসামী।এমন কি স্থানীয় আওয়ামি লীগের নেতা কর্মী দের নামে অসংখ্য মিথ্যা হয়রানি মূলক মামলা দেয় বাহালুল।
এসব ঘটনার প্রতিবাদে পুলিশ সুপার,জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন করে আইনি পক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়।

অভিযোগে আরো জানা গেছে,সরকারের সুনাম নষ্ট করতে দলীয় সাইনবোর্ডে অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। পরিষদের মেম্বার গন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা দেওয়ার প্রস্ততি নিয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার দুর্নীতি ও পরিষদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ইতিপূর্বে ২জন মেম্বার কুমিল্লা জেলা প্রশাসক সহ সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে বাহালুলের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সকল অভিযোগ অস্বীকার করে চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বাহালুল এ প্রতিবেদক কে জানান,অভিযোগ গুলো সঠিক নয়,রাজনীতি করার কারনে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।


আরো পড়ুন